সহজ মনে, সরল ভাবে তোমার চরণে থাকি,
পূজা-পাঠ, মন্ত্র-নিয়ম শিখতে অনেক বাকি।
কি চেয়ে কি পাই, কী জানি কেমন করে তোমায় ডাকি,
তুমি যেখানে রাখো আমায়, সেখানেই আমি থাকি।
বাইরে আমি যতই বলি—গাড়ি চাই, বাড়ি চাই,
তুমি জানো, ভেতরে আমার শুধু তোমায় রাখি।
লোকে বলে—বড্ড ভৌতিক, বস্তুবাদী,
তুমি জানো, কেন শুধু তোমার কাছেই কাঁদি।
এই মহাবিশ্বের ক্ষুদ্র, ছোট এক অনুর কণা,
চোখে দূরবীন দিলেও, নজরে পড়বো না।
মানুষ সব চলছে দেখো—কী যে মোহের টানে,
ভাবি মাঝে—জানে কি এরা, খেলাটা শেষ কোন খানে?-
গতি - প্রকৃতি ভিন্ন রকম
মুচকি হেসে লুকোই জখম
কবির সেই একই কথা
দুঃখ, দুর্দশা, যন্ত্রণা আর ব্যথা
যতই বলি এবার একটু অট্টহাস্য
মনের কথা মনে না রেখে
এবার একটু ঝেড়ে কাশো
বললে তখন -
বয়স আমার ত্রিশ করবে পার
পেটের ক্ষিধে, মনের ক্ষিধে
এখনও আমার করছে হাহাকার
কি করবো, কি খাবো, কি হবে ভবিষ্যতে
মা থাকতে দিতে পারবো?
একজোড়া কানের হাতে দুটো বালা দিতে?
বাবার এখন সত্তর হয়েছে পার
তীর্থক্ষেত্র যেতে মন চায় তার
পারবো তাকে নিয়ে যেতে প্রয়াগ, ঋষিকেশ
শান্তির ঘুম হবে বলো ,তাহলে আমার বেশ
যাকগে, অট্টহাসিটা নাহয় তোলাই থাক
মুচকি হেসেই নাহয় দিনগুলো যাক।
-
आज भी अगर लौट आओ, मुस्कुरा कर अपना लेंगे।
फिर से अपने दिल की चाबी, हाथ में तुम्हारे थमा देंगे।
ज़माना कहे — 'आत्मसम्मान भी कोई चीज़ है!'
जवाब मेरा वही पुराना— आत्मा के बिना सम्मान कहाँ से लाएँगे?-
कौन से धरम से तुम आते हो?
कसमें-वादे फिर इंसान भी खाते हो!
मुस्कान भूल के जज़्बात लेके जाते हो!
तुम लोग सुकून कहाँ से लाते हो?-
আস্ত একটা দুনিয়া রোজ উধাও হয়ে যায় ,
স্নানের দরজায় টোকা পড়লো, এবার ফিরে আয়...-
দক্ষ তোমার পাথর বাটি,
জল ধারণ তার প্রতিভা।
ভাঙবে তবু আওয়াজ নয়,
ফাঁক ফোকরে শূন্যতা...-
সমান সমান করছি আমরা
দাঁড়িপাল্লায় ওজন বেশি
ছোটো চুলে কমিউনিস্ট, লম্বা চুলে এলোকেশী
দিনের শেষে স্বাধীন আমি , রাত্রি টা আমার নয়
সমান সমান করছি আমরা ,সামান্য তাও পেলাম কই?-